Noida Boy Become Richest in One Day :নয়াদেলহির এক ২০ বছর বয়সী যুবকের জীবনে হঠাৎই আসে অভাবনীয় এক পরিবর্তন। কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের তার মৃত মায়ের অ্যাকাউন্টে হঠাৎ করেই জমা হয় ১.১৩ লাখ কোটি টাকা! এই বিপুল অর্থ দেখে সে এবং তার আশেপাশের সবাই হতবাক হয়ে যায়। ব্যাঙ্ক দ্রুত অ্যাকাউন্টটি ফ্রিজ করে দেয় এবং আয়কর বিভাগ তদন্ত শুরু করে।
সংক্ষিপ্ত সারসংক্ষেপ (Noida Boy Become Richest in One Day ):
বিষয় | বিবরণ |
---|---|
ঘটনা | নয়াদেলহির ২০ বছর বয়সী দীপকের মৃত মায়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১.১৩ লাখ কোটি টাকা জমা হয় |
ব্যাঙ্ক | কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক |
প্রতিক্রিয়া | দীপক ও ব্যাঙ্ক কর্মীরা হতবাক, অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয় |
তদন্ত | আয়কর বিভাগ তদন্ত শুরু করেছে (টেকনিক্যাল গ্লিচ বা মানি লন্ডারিং সন্দেহ) |
সোশ্যাল মিডিয়া | ব্যবহারকারীরা মজা করে বলেন, “দীপক এখন মুকেশ আম্বানির চেয়ে ধনী!” |
মূল তথ্য:
- অ্যাকাউন্টটি দীপকের মায়ের (গায়ত্রী দেবী), যিনি ২ মাস আগে মারা গেছেন।
- টাকার উৎস এখনও অজানা, ব্যাঙ্ক কোনো বিবৃতি দেয়নি।

Babydoll Archi :’বেবিডল আর্চি’ কে ? কেন তার ‘ডেম আন গ্রর’ রিল ইন্টারনেটে ভাইরাল ?
কী ঘটেছিল?
দীপক নামের ওই যুবক তার মোবাইলে একটি নোটিফিকেশন পায়, যেখানে দেখা যায় তার মায়ের সেভিংস অ্যাকাউন্টে ১.১৩ লাখ কোটি টাকা জমা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টটি তার মা গায়ত্রী দেবীর, যিনি দুই মাস আগে মারা গেছেন। দীপক সাধারণত ছোটখাটো অনলাইন পেমেন্টের জন্য এই অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করত।
এই বিপুল অঙ্কের টাকা দেখে দীপক ভয় পেয়ে যায় এবং তার বন্ধুদেরকে বারবার জিজ্ঞাসা করে—এই সংখ্যায় কতগুলি শূন্য আছে! পরের দিন সকালে সে গ্রেটার নয়াদেলহির কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের শাখায় যায়। ব্যাঙ্ক কর্মীরা নিশ্চিত করে যে, টাকা সত্যিই অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে, কিন্তু কীভাবে বা কেন—তা তাদের জানা নেই। তাই তারা অ্যাকাউন্টটি ফ্রিজ করে দেয়।
তদন্ত শুরু করেছে আয়কর বিভাগ
এই ঘটনায় আয়কর বিভাগ তদন্ত শুরু করেছে। তাদের ধারণা, এটি একটি টেকনিক্যাল গ্লিচ, ব্যাঙ্কিং ত্রুটি বা মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা হতে পারে। তবে এখনও পর্যন্ত এই টাকার উৎস সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ব্যাঙ্ক এখনও কোনো রকম আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি, তবে তদন্তে সহযোগিতা করছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
এই ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। ব্যবহারকারীরা মজা করে বলছেন, দীপক এখন মুকেশ আম্বানিকেও ছাড়িয়ে গেছে!
এই ঘটনা সত্যিই আশ্চর্যজনক এবং প্রশ্ন জাগায়—এত বিপুল পরিমাণ টাকা কীভাবে হঠাৎ করেই একটি সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্টে জমা হলো? উত্তর হয়তো তদন্তেই মিলবে।